একাডেমিক কো- অর্ডিনেটরের বক্তব্য
সম্মানিত অভিভাবক মহোদয়,
আসসালামু আলাইকুম/আদাব।
আজকের শিশুই ভবিষ্যতের নাগরিক। শুধুমাত্র উচ্চতর ডিগ্রী নিলেই সুনাগরিক হওয়া যায় না। লেখা-পড়ার সাথে নাগরিক চেতনা এবং দায় দায়িত্ব অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ অপরিহার্য। এই জ্ঞান শিশু জীবন থেকেই আয়ত্ব করতে হয়। নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিটি শিশুকে দেশের সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার অঙ্গীকারবদ্ধ।
শিশুর ভবিষ্যৎ বিকাশে অভিভাবকদের নিকট আমার কিছু প্রত্যাশা
১। আপনার শিশুর প্রতি আরও যত্নবান হউন।
২। প্রতিটি শিশুর মাঝে লুকিয়ে আছে অফুরন্ত প্রতিভা। এই প্রতিভা ফুটিয়ে তোলা শিক্ষকদের পাশাপাশি
বিস্তারিত
প্রতিষ্ঠাতার বক্তব্য
সম্মানিত অভিভাবক মহোদয়,
আসসালামু আলাইকুম/আদাব।
সুশিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। আর এই মেরুদন্ড গড়ে তুলতে হয় একদম শুরু থেকে। তাই প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। প্রাথমিক শিক্ষা যদি যথাযথ ভাবে দেয়া যায় তবে মাধ্যমিক এবং উচ্চ স্তরের ধাপ খুব সহজে অতিক্রম করা সম্ভব। আর প্রাথমিক শিক্ষা যথাযথ না হলে শিক্ষার্থীর জন্য পরবর্তী প্রতিটি পদক্ষেপ কঠিন হয়ে দাড়ায়। “নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ” শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা যথাযথ ভাবে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে শুরু থেকে। ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠান থেকে অনেক ছাত্র আজ দেশকে এগিয়ে নেয়ার কাজে অংশ গ্রহণ করছে। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব
বিস্তারিত05 Jun, 2023 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
03 Nov, 2021 |
“নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ”
জেলায় পরপর তিনবার প্রথম স্থান অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান "নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ” শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে বদ্ধ পরিকর। সুজলা সুফলা শষ্য শ্যামলা সোনার বাংলায় প্রকৃতির সাথে বেড়ে ওঠা কচি কাঁচা শিশুদের সুষ্ঠু পরিবেশ মননশীল ও মনস্তাত্ত্বিক শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে তথা জয়পুরহাটের কচিকাঁচা শিশুদের শিক্ষার বিকাশের লক্ষ্যে ২০১২ সালে জনাব মোঃ রবিউল ইসলামের উদ্যোগে ও এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া কিছু তরুণদের সহযোগিতায় জয়পুরহাট উপজেলার প্রাণ কেন্দ্রে খেলার মাঠ সংলগ্ন ১০ তলা ভবনে নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল এন্ড কলেজটি প্রতিষ্ঠত হয়। এই প্রতিষ্ঠানটি জয়পুরহাট জেলার সনামধন্য স্কুল। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠালগ্ন মোঃ রবিউল ইসলাম পরিচালনা কমিটির সভাপতি।
বিদ্যালয়ের সময় সূচী:
১।প্লে গ্রুপ থেকে ৫ম শেনী: [ সকাল ৮ঃ৪০ থেকে ১২ঃ১০ পর্যন্ত ]
২। ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে ১০ম শেনী: [ সকাল শিফট: ৮ঃ০০ থেকে ১১ঃ২০ পর্যন্ত ]
[ দুপুর শিফট: ২:০০ থেকে ৫ঃ২০ পর্যন্ত ]
[ বিকাল শিফট: ৪ঃ৪০ থেকে ৭ঃ৪০ পর্যন্ত ]
পোশাক:
ছাত্রঃ ১। জলপাই কালার সার্ট ২।কালো প্যান্ট ৩। কালো টাই ৪। সাদা কেড্স ৫। সাদা মোজা ৬। পরিচয়পত্র।
ছাত্রীঃ ১। জলপাই কালার কামিজ ২।কালো সালোয়ার ৩। কালো টাই ৪।৩। কালো বেল্ট ৫। সাদা কেড্স ৬। সাদা মোজা ৭। কালা স্কার্ফ ৮। কালো দোপাট্টা / ক্রস বেল্ট ৯। পরিচয়পত্র।
শিক্ষকঃ ১। লাইট বেগুনী কালার সার্ট ২।কালো প্যান্ট ৩। খয়েরী চেক টাই ৪। কালো সু ৫। পরিচয়পত্র।
শিক্ষিকাঃ ১। খয়েরী বোরখা ২। খয়েরী স্কার্ফ ৩।পরিচয়পত্র।
বিদ্যালয়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ:
১। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে পাঠদান।
২। ডিজিটাল পাঞ্চকার্ডের মাধ্যমে উপস্থিতি গ্রহণ।
৩। অত্যাধুনিক ওয়েব সাইটের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ।
৪। অভিজ্ঞ শিক্ষক/শিক্ষিকা মন্ডলী দ্বারা পরিচালিত।
৫। মননশীল পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান।
৬। বিদ্যালয়টি উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে একটি মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।
৭। বাসায় নয় স্কুলেই সব পড়া শেখানোর ব্যাবস্থা।
৮। সকল ম্রেণীতে সাপ্তাহিক পরীক্ষা বাধ্যতামূলক।
৯। কোচিং পদ্ধতিতে পাঠদান।
১০। প্রত্যেক বিষয়ে নিয়মিত জবাবদিহিতা।
১১। সমাপনী, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়ার নিশ্চয়তা।
১২। নিয়মিত সহশিক্ষা কার্যক্রমঃ উপস্থিত বক্তৃতা, বিতর্ক, সঙ্গীত ও খেলাধুলার ব্যবস্থা।
১৩। বার্ষিক শিক্ষা সফরের ব্যবস্থা।
সম্মানীত অভিভাবকদের করণীয়: ১। প্রতিদিন নিয়মিত ডায়েরী